বাতাসা তৈরির ব্যবসা:

অটোমেটিক মেশিনের মাধ্যমে লাভের আশ্বাস! বাতাসা, মিষ্টির দোকানের সামনে ঝুলন্ত সাদা সুন্দর বস্তু! ছোটবেলা থেকেই আমাদের সকলের প্রিয়। এই বাতাসা তৈরির ব্যবসা কি লাভজনক হতে পারে?

উত্তর হ্যাঁ, অবশ্যই!

আজকের পোস্টে আমরা আলোচনা করবো কিভাবে অটোমেটিক বাতাসা তৈরির মেশিন ব্যবহার করে আপনি লাভজনক ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। বাতাসা মেশিন পাওয়া জন্য যোগাযোগ করুন ইন্ডিয়ান মেশিনারি মাধ্যমে লাভের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেবে। মাধ্যমগ্রাম মুড়াগাছা ভিডিও অফিস এর সামনে।

যোগাযোগ:

• বালাজি মেশিনারি
• (সব ধরণের যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল উৎপাদনকারী)
• ঠিকানা: মধ্যগ্রাম, মুরাগাছা বিডিও অফিস, কলকাতা- ৭০০১১০
• পাশে: পিএনবি ব্যাংক
• ফোন: +৯১ ৬২৯১ ৩৯৭ ৮৭৩ / ৯১ ২৩৩৪ ৩৭২০

অটোমেটিক বাতাসা তৈরির ব্যবসা শুরু করার সুযোগ:

বাজার: বাতাসার চাহিদা সারাবছরই থাকে। ঈদ, পূজা, বিবাহ, জন্মদিন – সব সুযোগেই বাতাসা ব্যবহার করা হয়।

কম বিনিয়োগ: অটোমেটিক বাতাসা তৈরির মেশিনের দাম একটু বেশি হলেও, এতে প্রোডাকশন কস্ট কম এবং লাভের পরিমাণ অনেক বেশি।

লাভ: বাজারে বাতাসার দাম ভালো।

সহজ প্রক্রিয়া: অটোমেটিক মেশিন ব্যবহারে বাতাসা তৈরির প্রক্রিয়া অনেক সহজ।

নিজের কর্মসংস্থান: এই ব্যবসা শুরু করে আপনি নিজেই কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারবেন।

অটোমেটিক বাতাসা তৈরির মেশিনের সুবিধা:

দ্রুত প্রোডাকশন: ঘন্টায় ১৫০ কেজি পর্যন্ত বাতাসা তৈরি করা সম্ভব।

কম শ্রমিক: মেশিন চালানোর জন্য একজন শ্রমিকই যথেষ্ট বাড়িয়ে দেবে বাতাসা তৈরির ব্যবসার মাধ্যমে লাভের সম্ভাবনা।

উচ্চ মানের বাতাসা: মেশিন দিয়ে তৈরি বাতাসা একই আকারের এবং উচ্চ মানের হয়।

কম বিদ্যুৎ খরচ: বিদ্যুৎ খরচ তুলনামূলকভাবে কম।

মেশিন কেনার আগে বিবেচ্য বিষয়:

প্রোডাকশন ক্যাপাসিটি: আপনার কত বাতাসা তৈরি করার প্রয়োজন, সেই অনুযায়ী মেশিন কিনুন।

মূল্য: বাজারে বিভিন্ন দামের মেশিন পাওয়া যায়। আপনার বাজেট অনুযায়ী মেশিন কিনুন।

গ্যারান্টি: মেশিনের গ্যারান্টি আছে কিনা তা দেখে নিন। তবে ইন্ডিয়ান মেশিনারি থেকে মেশিন কিনলে আপনি পাবেন লাইফটাইম গ্যারান্টি।

অটোমেটিক বাতাসা তৈরির ব্যবসা প্রক্রিয়া:

উপকরণ: চিনি, পানি, লবণ, এলাচ, গোলাপ জল সাইট্রিক ইত্যাদি।

প্রক্রিয়া:
চিনি ও পানি/জল মিশিয়ে সিরা তৈরি করতে হবে।
সিরা ঘন হয়ে এলে লবণ, এলাচ, গোলাপ জল মিশিয়ে নিতে হবে।
মিশ্রণটি ঠান্ডা হয়ে গেলে ছোট ছোট গোলা তৈরি করতে হবে।
গোলাগুলোকে মেশিনের ছাঁচে বসাতে হবে। এটি করবে অটোমেটিক মেশিন যা আপনি পাবেন ইন্ডিয়ান মেশিনারি তে।
মেশিন চালানো হলে কিছুক্ষণ পর বাতাসা তৈরি হয়ে যাবে।

বাতাসা তৈরির ব্যবসা শুরু করার টিপসঃ

বাজার সম্পর্কে ধারণা নিন:
বাতাসার বিভিন্ন ধরন, যেমন সাদা বাতাসা, গুড়ের বাতাসা, চিনিবাদামের বাতাসা ইত্যাদি
বিভিন্ন ধরনের বাতাসার চাহিদা কোন এলাকায় বেশি নিশ্চিত করুন আপনি ইন্ডিয়ান মেশিনারি থেকে মেশিনে নিলে আপনাকে হাতে ধরে মার্কেটিং শিখিয়ে দেওয়া হবে।

ভালো মানের চিনি, পানি/জল, এবং অন্যান্য উপকরণ লাগে এগুলি সব টেকনিশিয়ান ফ্রি অফ কস্ট শিখিয়ে দেয় ইন্ডিয়ান মেশিনারি তে।

ব্র্যান্ডিং গুরুত্বপূর্ণ:

আপনার বাতাসার জন্য একটি ইউনিক ব্র্যান্ড নাম নির্বাচন করুন।
আপনার ব্র্যান্ডের লোগো এবংTagalain ডিজাইন করুন।
স্থানীয় বাজারে আপনার ব্র্যান্ডের নাম প্রচার করুন।

মার্কেটিং কৌশল:

স্থানীয় মিষ্টির দোকান, মুদি দোকান, এবং অন্যান্য খাবারের দোকানে আপনার বাতাসা বিক্রি করতে পারেন।
অনলাইনে আপনার বাতাসা বিক্রি করার জন্য একটি ওয়েবসাইট বা shop খুলুন এর জন্য Everdots এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ।
সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আপনার অটোমেটিক বাতাসা তৈরির ব্যবসা প্রচার করুন দেখবেন ব্যবসা দাঁড়িয়ে যাচ্ছে খুব জলদি।

অটোমেটিক বাতাসা মেশিন কেনার সুবিধা:
১. দ্রুত প্রোডাকশন: ঘন্টায় ১৫০ কেজি পর্যন্ত বাতাসা তৈরি করা সম্ভব।
হাতের তৈরির তুলনায় অনেক বেশি বাতাসা তৈরি করা যাবে।

২. কম শ্রমিক: মেশিন চালানোর জন্য একজন শ্রমিকই যথেষ্ট।
শ্রমিকের খরচ কম হবে।

৩. উচ্চ মানের বাতাসা: মেশিন দিয়ে তৈরি বাতাসা একই আকারের এবং উচ্চ মানের হয়।
বাতাসার মান নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হবে।

৪. কম বিদ্যুৎ খরচ: বিদ্যুৎ খরচ তুলনামূলকভাবে কম।
বিদ্যুতের বিল কম হবে।

৫. দীর্ঘস্থায়ী: অটোমেটিক মেশিনগুলো দীর্ঘস্থায়ী হয়।
বারবার মেশিন কেনার প্রয়োজন হবে না।

৬. কম রক্ষণাবেক্ষণ: এই মেশিনগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ খুবই সহজ।
মেশিন রক্ষণাবেক্ষণের খরচ কম হবে।

৭. স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়া: মেশিন চালানোর জন্য বিশেষ দক্ষতার প্রয়োজন নেই।
যে কেউ মেশিন চালাতে পারবে।

৮. লাভের পরিমাণ বেশি: দ্রুত প্রোডাকশন, কম শ্রমিক, এবং উচ্চ মানের বাতাসার কারণে লাভের পরিমাণ অনেক বেশি হবে।

৯. ব্যবসার সম্প্রসারণ: অটোমেটিক অটোমেটিক বাতাসা তৈরির ব্যবসা মেশিন ব্যবহার করে আপনি সহজেই আপনার ব্যবসার সম্প্রসারণ করতে পারবেন।

১০. বাজারে প্রতিযোগিতা: বাজারে প্রতিযোগিতা বেড়ে যাওয়ায় অটোমেটিক মেশিন ব্যবহার করে আপনি আপনার প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা ধরে রাখতে পারবেন।

অটোমেটিক বাতাসা মেশিন কেনার সময় বিবেচ্য বিষয়:

প্রোডাকশন ক্যাপাসিটি: আপনার কত বাতাসা তৈরি করার প্রয়োজন, সেই অনুযায়ী মেশিন কিনুন।

মূল্য: বাজারে বিভিন্ন দামের মেশিন পাওয়া যায়। আপনার বাজেট অনুযায়ী মেশিন কিনুন।

গ্যারান্টি: মেশিনের গ্যারান্টি আছে কিনা তা দেখে নিন।

বিক্রেতার খ্যাতি: বাজারে অনেক প্রতারক বিক্রেতা আছে। তাই, বিখ্যাত এবং বিশ্বস্ত বিক্রেতার কাছ থেকে মেশিন কিনুন। তার জন্যই আমরা আপনাকে ইন্ডিয়ান মেশিনারি -র নাম সাজেস্ট করবো।

অতিরিক্ত টিপস: নিয়মিতভাবে বাতাসা তৈরি করে বাজারে আনুন।
অন্যান্য উদ্যোক্তাদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করুন।
ব্যবসা সম্পর্কিত কোর্সে অংশগ্রহণ করুন এটাও ইন্ডিয়ান মেশিনারি আপনাকে ফ্রি তে দিয়ে দেবে।

পরিশেষে বলি

বাতাসা তৈরির ব্যবসা একটি লাভজনক ব্যবসা হতে পারে। তবে, সাবধানতা ও পরিকল্পনা ছাড়া কোনো ব্যবসায়ই সফল হওয়া যায় না। এই ব্লগ পোস্টে দেওয়া তথ্যগুলো আপনাকে ব্যবসা শুরু করার ক্ষেত্রে সাহায্য করবে।
এই রকম ব্যাবসার আইডিয়া পেতে আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন।